Daily Poribar
Bongosoft Ltd.
ঢাকা শুক্রবার, ০৩ জানুয়ারি, ২০২৫, ২০ পৌষ ১৪৩১
২০২৪ সালের বিদায়

রক্তে কেনা গণ অভ্যুত্থানই সময়ের সেরা অর্জন! 


দৈনিক পরিবার | অ্যাডভোকেট মীর হালিম  ডিসেম্বর ৩১, ২০২৪, ১০:২১ এএম রক্তে কেনা গণ অভ্যুত্থানই সময়ের সেরা অর্জন! 

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানের রাষ্ট্রচিন্তায় দূরদর্শিতা ও সৃজনশীলতার প্রকাশ সর্ব মহলে প্রশংসিত হচ্ছে। তার সাম্প্রতিক বক্তব্যগুলি শুধু বিএনপি নয় অন্যান্য দলসহ বাংলাদেশের সমাজ ও রাষ্ট্রচিন্তায় পরিবর্তন আনতে সহায়ক হবে বলে সমাজ চিন্তকরা মতামত প্রকাশ করছেন। 
জাতীয়তাবাদী আদর্শের একজন কর্মী হিসেবে আমি প্রত্যাশা করি জনাব তারেক রহমানের উদার, জনমুখী রাজনৈতিক চিন্তা এবং দূরদর্শিতার ফলে আগামীর বাংলাদেশ হবে "জনগণের বাংলাদেশ", "অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির বাংলাদেশ", "গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ" "ন্যায়বিচারের বাংলাদেশ"। নিরন্তর এই সংগ্রামের পথে আমরা সহকর্মী, সহযোদ্ধা হয়েই থাকবো। 
বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের রুপরেখা সংক্রান্ত ৩১দফা এবং এ লক্ষ্যে মাঠের অবিরাম সংগ্রামে সর্বশেষ অবিচল " দফা এক দাবি এক-শেখ হাসিনার পদত্যাগ" এই এক দফার দাবিতে বন্ধুর পথ পাড়ি দিয়ে তার ডাকে বাংলাদেশের জনগণ সফল হয়েছে। 
গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে উনার দূরদর্শী, দিকনির্দেশনামূলক, পরিপক্ক বক্তব্য, ইতিবাচক মানসিকতা, সহনশীলতা, ধৈর্য্য, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা শুনে বাংলাদেশের মানুষ নতুন দিনের স্বপ্ন দেখছে! তারুণ্যের অহংকার বা তারুণ্য দীপ্ত তারেক রহমান এ সময়ের ক্রেজি জেনারেশন জেন-জি'র মনেও সমানভাবে জায়গা করে নিয়েছেন! তিনি তরুণদের কথা শোনেন, তাদের আইডিয়াগুলোকে সম্মান দেন, পলিসি এক্সিকিউশন লেভেলে তরুণদেরকে অন্তর্ভুক্ত করেন। 
সামাজিক অবিচার, আর্থিক দুর্নীতি ও ব্যক্তি স্বার্থে রাজনৈতিক প্রভাব খাটানো, বিএনপি সহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদেরকে গুম, খুন ও গায়েবী মামলায় দুঃসহ অত্যাচার সর্বোপরি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা আমলের স্বৈরাচারী শাসনব্যবস্থার বিপক্ষে সার্বক্ষণিক সংগ্রাম করতে করতে দেশের সাধারণ মানুষকে অধিকার সচেতন করেছেন,  মানুষের মনে আন্দোলনের স্পৃহা জাগিয়ে তুলেছেন। বাংলার মানুষ কথা শুনেছে, কথা রেখেছে, ভোটাধিকার পুনরুদ্ধারের সংগ্রামে তারা রাজপথে জীবন বিলিয়ে দিয়েছে! 
যেদিন এই বাংলার মানুষ তাদের অধিকার সম্পর্কে সচেতন হলো, সরকারি চাকুরিতে কোটার আড়ালে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকর্মীদের পুনর্বাসন! বুঝতে পারল উন্নয়নের মোড়কে দুর্নীতির মহাসড়কে যাত্রা, গণতন্ত্রের নামে ভোটচুরির মহা-আয়োজন! নির্বাচনের নামে প্রহসন! সেদিন তারা রাজপথে নেমে আসলো, গুলি খেলো, রক্ত ঝরালো আর সমস্বরে প্রতিবাদের ঝড় উঠালো, একযোগে বলে উঠলো স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার পতন চাই! পতন ছাড়া গতি নাই, শেখ হাসিনার পতন চাই! 
অধিকার আদায়ের সূতিকাগার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় "বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন" পরবর্তী ভার্সন "বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতার সম্মিলিত আন্দোলন তার চূড়ান্ত ভার্সন ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ ছিল কৌশলগত বিজয়। স্বৈরাচারী সরকারের পতনে জনাব তারেক রহমানকে বিগত ১৭ বছরে নানা রকম রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক কৌশল অবলম্বন করতে হয়েছে। কখনো তিনি সফল হয়েছেন! কিছু কিছু ক্ষেত্রে স্বৈরাচারী সরকারের দমন পীড়ন নীতির কারণে ধৈর্য ধরতে হয়েছে! 
এককভাবে বিএনপির নেতাকর্মীদের উপর যে অত্যাচার চালানো হয়েছে তা নজিরবিহীন। কবি নজরুলের মতো "ফ্যানাইয়া উঠে বঞ্চিত বুকে পুঞ্জিত অভিমান" কিংবা কবি ফররুখ আহমেদের "রাত পোহাবার কত দেরি, পাঞ্জেরির?" পরে সারা বাংলায় আবাল বৃদ্ধ বণিতার কণ্ঠে ধ্বনিত হলো "দিল্লি যাদের মামার বাড়ি-বাংলা ছাড়ো তাড়াতাড়ি!" 
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একক অবদান নয়! বিএনপি সহ অধিকার বঞ্চিত দলগুলো দীর্ঘদিন যাবত প্রতিবাদ করতে করতে করতে একটা সময় এসে কোন এক জায়গা থেকে বিস্ফোরিত হয়েছে! জুলাই গণঅভ্যুত্থান বিগত ১৭ বছরের ধারাবাহিক আন্দোলনের চূড়ান্ত রূপ, যার অংশীদার এই ১৭ বছর যাবত যারা সংগ্রাম করেছে এবং যারা বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে যোগ দিয়েছে তারা সবাই। বিএনপি ও বাংলার মানুষ এই আন্দোলনের সাথে সম্পৃক্ত সকলের প্রতিই কৃতজ্ঞ। 
অভ্যুত্থানের পরবর্তী পরিস্থিতি সামাল দেয়ার জন্য জনাব রহমানের মানবিকতা ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের প্রতি শ্রদ্ধাশীল নির্দেশনা একটি অশান্ত-অস্থিতিশীল পরিস্থিতিকে নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়েছে। তিনি প্রতিহিংসামূলক যে কোনো তৎপরতা থেকে বিরত থাকা, হিন্দুদের বাড়ি ও মন্দির পাহারা দেয়ার মত নির্দেশনা দিয়েছিলেন। সুদূর লন্ডনে বসেও দেশের প্রতিটি ঘটনা ও তার প্রেক্ষাপট সম্পর্কে যথোচিত নির্দেশনা দিতে সক্ষম হয়েছিলেন বলেই এমন একটি গণঅভ্যুত্থানের পরেও নেতৃত্বের শুন্যতা দেখা দেয়নি। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের কোনো কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের কথা জানা যায়না। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কমিটি ছিল! কিন্তু এই অভ্যুত্থানে কোটি কোটি জনতার অংশগ্রহণের প্রত্যক্ষ কোন নেতৃত্ব ছিল না! স্বৈরাচারী সরকারের দমন পীড়নের ফলেই বিএনপি ও অধিকার বঞ্চিত দলগুলো কৌশলে এই আন্দোলনকে সফল করেছে! 
দেশি-বিদেশি ও প্রতিবেশীদের শত বাঁধার মুখে বিগত ১৭ বছর যাবত জনাব তারেক রহমানের নেতৃত্বে ঘোষিত যে সব রাজনৈতিক কর্মসূচি ও শ্লোগান কোটি কোটি মানুষের চেতনায় স্বৈরাচার মুক্তির স্বপ্ন জাগিয়ে রেখেছিল, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের শেষ ধাপের কর্মসূচিগুলোতে তারই প্রতিফলন দেখতে পাই। কমপ্লিট শাট-ডাউন, ব্লকেড এবং এক দফা এক দাবি তারেক রহমানের ঘোষিত বিএনপি’র কর্মসূচিরই রূপান্তর। আর চলমান রাষ্ট্র সংস্কারের রূপরেখার বেশিরভাগই বিএনপি ঘোষিত ৩১দফা কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত ছিল। 
আপনাদের হয়তো মনে পড়বে ১৩ জুলাই ২০২৩ সালে বিএনপির মহাসচিব সংগ্রামী জননেতা মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে জাতির উদ্দেশ্যে ৩১ দফা প্রতিশ্রুতি ঘোষণা দিয়েছিলেন! সংবিধান ও রাষ্ট্রব্যবস্থা সংস্কার এবং অর্থনৈতিক মুক্তির লক্ষ্যে ৩১ দফা রূপরেখা ঘোষণা করেছিল বিএনপি। এই ৩১দফা প্রতিশ্রুতিই হল অন্তর্র্বতীকালীন সরকারের বিভিন্ন সংস্কার কমিশনের উৎস! 
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকে আজ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ‘মার্চ ফর ইউনিটি’ কর্মসূচি পালিত হবে! বিএনপি ঘোষিত ৩১ দফা কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা গেলে মার্চ ফর ইউনিটির মূল উদ্দেশ্যই সফল হবে। মনে পড়ে আপনাদের? বিএনপি'র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান "মার্চ ফর ডেমোক্রেসি" কর্মসূচি বাস্তবায়ন করেছিল? মনে পড়ে ২৯ মার্চ ২০১৩ সালের কথা? 
বেগম জিয়ার বাড়ির সামনে বালু ভর্তি ট্রাক রেখে কার্যত গৃহবন্দী করে তাকে এই কর্মসূচি পালনে বাধা দেয়া হয়েছিল? আমরা সেদিন অহিংস আন্দোলন হিসেবে মার্চ ফর ডেমোক্রেসি পালন করেছিলাম! শ্রদ্ধায়, ভালবাসায় বাংলার মানুষ আপোসহীন দেশনেত্রী সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে গণতন্ত্রের মা বলে অভিহিত করে! ইতিহাসে গণতন্ত্র চর্চা ও বিকাশে জিয়া পরিবারের অবদান স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে! 
গত এক যুগ ধরে বহু গুণে বেড়ে গিয়েছিল রাজবন্দী! রাজপথে হাজার হাজার মানুষ শহীদ হয়েছে, জীবন দিয়েছে, রাজপথ হয়েছিল রক্তাক্ত! জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের ডাটাবেজ আর দেশি-বিদেশি পত্রপত্রিকার আর্কাইভ সন্ধান করলে তার জ্বলন্ত প্রমাণ পাওয়া যাবে। 
গত এক যুগের বক্তব্যের পাশাপাশি সৈরাচারী আওয়ামী সরকারের পতনে ৩৬শে জুলাই ছাত্র জনতার ঐতিহাসিক বিপ্লবের পরবর্তী কয়েকটি বক্তব্য সমাজ পরিবর্তনের জন্য যুগান্তকারী বলে বিবেচিত হচ্ছে। 
*"তারা অধম বলে আমরাও অধম হব না" 
*"বিএনপি সংবিধানে এমন ব্যবস্থা রাখতে চায় যাতে পর পর দুই মেয়াদের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতি থাকবেনা।" 
*"শক্তি কিংবা ভয় দেখিয়ে নয় ইনসাফ এবং উদারতা দিয়ে মানুষের মন জয় করুন।"
*"বিএনপি'র নামে কেউ অপকর্ম করলে তাকে আইনের হাতে তুলে দিন"
*-"প্রতিশোধ, নৈরাজ্যে বিএনপি'র রাজনৈতিক নীতি নয়।" 
*-" বিএনপির ক্ষমতার উৎস জনগণ, আর নিশিরাতের সরকারের ক্ষমতার উৎস আয়না ঘর।"
*"মতপার্থক্য থাকতে পারে, কিন্তু দেশ-মানুষ যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।" 
নিচের কোটেট অংশটুকু ইনকিলাব পত্রিকা থেকে নেওয়া, অন্তর্বতীকালীন সরকারের শপথ নেয়ার পর তিনি এই বক্তব্য দিয়েছেন। 
*"বর্তমান অন্তর্বতী সরকার হাজারো শহীদের রক্তের বিনিময়ে হওয়া গণঅভ্যুত্থানের ফসল। এই সরকারের ব্যর্থতা হবে সবার ব্যর্থতা। গণতন্ত্রকামী জনগণের ব্যর্থতা। সুতরাং অন্তর্র্বতী সরকারকে কোনোভাবেই ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না।"
"সাংবাদিক সোলাইমান সালমান তারেক রহমানের বক্তব্য শুনে এর প্রতিক্রিয়ায় বলেন, রাজনৈতিক দলের প্রধানের বক্তব্য কেমন হওয়া উচিত তা আমরা এতোদিন ভুলতে বসেছিলাম। কিন্তু তারেক রহমানের বিগত কিছু দিনের বক্তব্য শুনে অবাক হচ্ছি উনি কি সুন্দর দিকনির্দেশনা দিচ্ছেন, ভবিষ্যত চিন্তা-ভাবনা তুলে ধরছেন। এমন পরিপক্ক বক্তব্য নিকট অতীতে কোন নেতার কাছ থেকে শুনিনি।
পুরানা পল্টনে চায়ের দোকানে আড্ডারত দোকানি রবিউল ও মানিক একে অপরের সঙ্গে আলাপচারিতায় তারেক রহমানের বক্তব্যের প্রশংসা করে বলেন, ইউটিউবে তারা বক্তব্য শুনেছেন। অসাধারণ লেগেছে সেই বক্তব্য। কারো সম্পর্কে সেই বক্তব্যে কোন নেতিবাচক, খারাপ কথা বলেননি, নিজ দলের নেতাকর্মীদের সতর্ক করেছেন, বর্তমান সরকার নিয়েই তিনি অত্যন্ত ইতিবাচক কথা বলেছেন। যা আগের সরকার প্রধান ও আওয়ামী লীগ নেতাদের সঙ্গে উনার মন-মানসিকতা, চিন্তা-চেতনার পার্থক্য বুঝিয়ে দিয়েছেন। তারেক রহমানের বক্তব্যের একই রকম প্রশংসা শোনা যায় রাজধানীর আরো বেশকিছু চায়ের দোকানে, রিক্সা চালক থেকে শুরু করে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের মুখে।
সেদিন দেশের প্রায় সবকটি চ্যানেলে সরাসরি প্রচারিত হয় তারেক রহমানের বক্তব্য। ইলেক্ট্রনিক মিডিয়াগুলো তাদের ইউটিউবে ও ফেসবুক পেইজে আলাদা ভিডিও প্রচার করেছে। সেসব কমেন্ট ও বিভিন্ন পত্রিকার অনলাইন ভার্সনের কমেন্ট পর্যালোচনা করে দেখা যায়, তারেক রহমানকে অভিনন্দন জানাচ্ছেন বিএনপির সমালোচকরাও। সামাজিক মাধ্যমে লিটন লিখেছেন, কি চমৎকার বক্তব্য, কারো সমালোচনা নেই। এটাই তো পার্থক্য। মৃনাল কান্তি লিখেছেন, নেতা এমনই হওয়া উচিৎ। দয়া করে পরিবর্তন হবেন না। সাইফুদ্দিন লিখেছেন, এবারে আমার বিশ্বাস হচ্ছে দেশের জন্য সত্যিই কিছু করবে বিএনপি। মনির হোসাইন লিখেছেন, তারেক রহমানের বক্তব্য সময়ের সাথে সাথে অনেক পরিপক্ক হয়েছে। আরিফুল ইসলাম লিখেছেন, তারেক রহমানের বক্তব্যের বেশকিছু অংশ অনেক সময়োপযোগী এবং জনগণের কণ্ঠের প্রতিধ্বনি হয়েছে।"
এরকম অসংখ্য বক্তব্যের মধ্যে রাষ্ট্রদর্শন আছে, নান্দনিকতা রয়েছে, রয়েছে সৃজনশীলতা যা দ্বারা প্রভাবিত হচ্ছে বাংলাদেশের সমাজ, রাজনীতি ও পাবলিক পলিসি!  বিন্দু বিন্দু জল যেমন সিন্ধু গড়ে, বিখ্যাত "বাটারফ্লাই ইফেক্ট" থিওরির মত, ছোট বা মেঝ ইনিশিয়েটিভ অনেক বড় বড় পরিবর্তন করে দিতে পারে! 
বাংলাদেশে আর্থিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক পরিবর্তনে জনাব তারেক রহমানের দর্শন, চিন্তা-ভাবনা ও কর্ম পৃথিবীর ইতিহাসে মাইলফলক হয়ে থাকুক এই প্রত্যাশা করি। 
অনুলিখন: অ্যাডভোকেট মীর হালিম
বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আইন বিভাগ থেকে গ্রাজুয়েট এবং পাবলিক পলিসি অ্যানালিস্ট। 
তারিখ: ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪ ইং, বিজয়নগর, ঢাকা।

Side banner