Daily Poribar
Bongosoft Ltd.
ঢাকা রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ২৪ ভাদ্র ১৪৩১

ফুটবলই গড়বে দারিদ্রতা ও মাদকমুক্ত কুড়িগ্রাম


দৈনিক পরিবার | জালাল হোসেন লাইজু জুলাই ১৪, ২০২৪, ১১:০২ এএম ফুটবলই গড়বে দারিদ্রতা ও মাদকমুক্ত কুড়িগ্রাম

ছোট বেলা থেকেই নাবিস্কো চকলেট বিস্কুট আর কোহিনুর স্পোর্টস সামগ্রীর সাথে আমার পরিচয়। বাবার নাবিস্কো বিস্কুট এর এজেন্সি, স্পোর্টস সামগ্রীর এজেন্সি থাকাতে এগুলোর প্রতি মনোযোগী ছিলাম। বাবা ছিলেন খেলোয়াড়। টাউন ক্লাব, পরে মার্চেন্ট ক্লাব এর সংগঠক ও খেলোয়াড়। ছোট বেলায় বুঝতে না পারলেও বড়দের কাছে গল্প শুনেছি, খেলাধুলা আর রাজনীতির লোকজন বাসায় সবসময় আসতো। এগুলোর ছোঁয়া আমাদের ভাইবোনদের মাঝে পড়েছিল। ১৯৭১ আমাদের পরিবার (বাবা ছাড়া) ভারতের দিনহাটার নিগমনগর ক্যাম্পে থাকি। চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র সম্ভবত আমি। প্রতিদিন বিকেল একটার দিকে মাঠে দেখতাম একজন গোলরক্ষক চমৎকার ড্রেস পরে প্রাকটিস করতো। আমি ভয়ে ভয়ে দু একটা বল কুড়িয়ে দিতাম। বাংলাদেশ থেকে এসেছি শুনে আদর করতো। পড়ে জানলাম ওনার নাম ভানু। ভানুদার স্মার্ট গোল কিপিং প্রাকটিস দেখে আমার গোলরক্ষক হবার ইচ্ছে জাগলো। দেশ স্বাধীন হবার পর গোলরক্ষক মনা ভাইকে আর চঞ্চল ভাইকে ঈদগাহ মাঠে প্রাকটিস দেখে ফুটবল এর প্রতি আগ্রহ বেড়ে গেল। গহোরপার্ক মাঠে টুকু ভাই, কোহিনুর ভাই , বক্কর ভাই সহ সবার প্রাকটিস চেয়ে চেয়ে দেখতাম। বাবার রক্ত ফুটবলার আর সংগঠক যেন আমাকে নাড়া দিল। নাবিস্কো বিস্কুট, চকলেট আর ক্রীড়া সামগ্রী ছিল যথেষ্ট। শুরু করলাম মহল্লা ভিত্তিক ফুটবল টুর্নামেন্ট আয়োজনের। এভাবেই বড় হওয়া। বাবার ফুটবল রক্ত আর কুড়িগ্রামের ফুটবল নায়কদের পদচারনা আমাকে ফুটবলের প্রতি দারুন আকৃষ্ট করলো। ১৯৭৫ ঢাকার ফুটবলে কোহিনুর ভাইয়ের বিতরন, ১৯৭৭ এ ক্রীড়া জগতের সাথে গাঁটছড়া, ঢাকা প্রথম বিভাগ সহ বাংলাদেশ তথা বিশ্ব ফুটবল নিয়ে নাড়াচাড়া, পেপার কাটিং, ছবি সংগ্রহ, খেলাধুলা, লেখালেখিতে নিজেকে পাগলের মতো জরিয়ে ফেললাম। ১৯৭৫ ঢাকার ফুটবলে কোহিনুর ভাইয়ের বিতরন, ১৯৭৭ এ ক্রীড়া জগতের সাথে গাঁটছড়া, ঢাকা প্রথম বিভাগ সহ বাংলাদেশ তথা বিশ্ব ফুটবল নিয়ে নাড়াচাড়া, পেপার কাটিং, ছবি সংগ্রহ, খেলাধুলা, লেখালেখিতে নিজেকে পাগলের মতো জরিয়ে ফেললাম। কটা সময় ছোট বেলার ফুটবল সংগঠকের ভুত আবারো চাইলো। কুড়িগ্রাম মোহামেডান একাডেমী নিয়ে কাজ করতে করতে ক্রীড়া জগত পাঠক ফোরাম, মোহামেডান মেলা এবং লৌহ মানব শাহাদাত হোসেন জুবায়ের এর বাংলাদেশ ফুটবল সাপোটারস ফোরাম এর সভাপতির দায়িত্ব নিলাম। ২০১৫ পাইওনিয়ার ফুটবল লীগে বাংলাদেশ ফুটবল সাপোটারস ফোরাম অংশগ্রহণ করে এবং সেমিফাইনালে হেরে যায়। ২০১৫ রায়হান কবীর নোমী নোমান সহ বঙ্গবন্ধু প্রাইমারি স্কুল ফুটবলে কাজ করি। আশরাফিয়া স্কুল, পরে জনতা স্কুল ও অন্যান্য স্কুল ও একাডেমী নিয়ে কাজ করি। ২০১৭ এর দিকে রংপুর বিভাগ চ্যাম্পিয়ান হয়ে ঢাকা যাওয়া আশরাফিয়া স্কুলের ট্যাকনিকাল সেক্টরে দায়িত্ব পালন করি। বাফুফে থেকে সর্টটার্ম কোচিং প্রোগ্রাম করি। রায়হান কবীর নোমী নোমান সহ কুড়িগ্রাম ক্রীড়া উন্নয়ন সমিতি গঠন করি। বিভিন্ন উপজেলায় একাডেমী গঠন করে অ-১৭ জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান গোল্ডকাপ আয়োজন করা হয় মজিদা কলেজ মাঠে। রায়গঞ্জ চ্যাম্পীয়ান ও মজীদা কলেজ রানার্স আপ হয়। ২০১৮ রংপুরে দেশ সেরা ক্লাব বসুন্ধরার উদ্যোগে বসুন্ধরা কিংস কাপে একাধারে সংগঠক ও প্রতিযোগীতায় অংশগ্রহণ করা ও সাফল্য লাভে কাজ করি আমি রায়হান কবীর নোমী নোমান সহ অনেকেই। বসুন্ধরা কিংস ও জনাব ইমরুল হাসান এর সহযোগীতায় নাগেশ্বরীর রায়গঞ্জে অ-১৭ বসুন্ধরা শিল্ড কাপ আয়োজন করা হয় কূড়িগ্রাম ক্রীড়া উন্নয়ন সমিতির মাধ্যমে। ভুরুঙ্গামারী ফুটবল একাডেমী চ্যাম্পীয়ান ও কুড়িগ্রাম মোহামেডান রানার্স আপ হয়। ২০১৯ বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ পানিও ফুটবল লীগে অংশগ্রহণ করে কুড়িগ্রামের এফসি উত্তর বঙ্গ। রানার্স আপ হয়ে তৃতীয় বিভাগ ফুটবল লিগ ঢাকায় খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। ২০২২ সালে পুনরায় কুড়িগ্রামের জারা গ্রীন ভয়েস কিশোর বাংলা ক্লাব ঢাকা পাইওনিয়ারে রানার্স আপ হয়ে তৃতীয় বিভাগ ফুটবল লিগ ঢাকায় সুযোগ করে নেয়। ২০২২ সালে কুড়িগ্রামের জারা গ্রীন ভয়েসের কিশোর ফুটবলাররা ঐতিহ্যবাহী ঢাকা ওয়ারী ক্লাবের হয়ে অ-১৬ বি এফ এফ ফুটবল প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করে রানার্স আপ হয়। ২০২৩ সালে ঢাকা তৃতীয় বিভাগ ফুটবল লিগে এফ সি উত্তর বঙ্গ অংশগ্রহণ করে চতুর্থ স্থান অর্জন করে। এ ক্লাবের সভাপতি হিসেবে জালাল হোসেন লাইজু দায়িত্ব পালন করেন ও সেক্রেটারি হিসেবে সাইদুল আবেদীন ডলার দায়িত্ব পালন করেন। রায়হান কবীর নোমী নোমান ফুটবল সেক্রেটারি হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। দেশবন্ধু গ্রুপ আংশিক স্পন্সরশিপ এর দায়িত্ব পালন করেন। ২০২৪ কুড়িগ্রাম জেলার বেশীরভাগ ফুটবলার ও অন্যান্য জেলার ফুটবলারদের নিয়ে ওয়ারী ক্লাবের সেক্রেটারি মহিদুর মিরাজ অ-১৬ দল গঠন করেন। বি এফ এফ অ-১৬ প্রতিযোগিতায় ওয়ারী ক্লাব অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। ট্যাকনিকাল ডাইরেক্টর হিসেবে জালাল হোসেন লাইজু ও সহকারী ম্যানেজার হিসেবে কূড়িগ্রামের রায়হান কবীর নোমী নোমান দায়িত্ব পালন করেন। তৃনমুল ফুটবলে সুবিধাবঞ্চিতদের নিয়ে নিজ জেলা কুড়িগ্রাম ছাড়াও গোটা দেশে কাজ করতে যেয়ে একটি বল একটি গ্রাম ফুটবল নগরী কুড়িগ্রাম,ওয়ান বল ওয়ান কান্ট্রি, ওয়ান বল ওয়ান ওয়ার্ল্ড শ্লোগান তৈরি করেন জালাল হোসেন লাইজু। বিভিন্ন সাংগঠনিক সফলতা ছাড়াও ধারাবাহিক ভাবে ফুটবলার তৈরি করে ইতিমধ্যেই ফুটবল নগরী কুড়িগ্রাম এগিয়ে যাচ্ছে। বিভিন্ন শ্রেণী পেশার লোকদের সহযোগিতা এবং নিজের সকল কিছু ত্যাগ করে ইতিমধ্যেই শুধু কুড়িগ্রাম নয় অন্য জেলার ফুটবলারদের তৈরির কাজ করছে ফুটবল নগরী কুড়িগ্রাম। বর্তমানে লাইজু কিডস ফুটবল একাডেমীর ব্যানারে কিশোর ফুটবলারদের প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে। সকলের মতে এধরনের তৃনমুল ফুটবল উন্নয়নের কাজে সকলের এগিয়ে আসা উচিত। বিভিন্ন খারাপ কাজ থেকে বাচ্চাদের ফিরিয়ে এনে ফুটবলের মাধ্যমে বাচ্চাদের সঠিক পথে পরিচালিত করার চেষ্টা করছে এ একাডেমী। নিম্নে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সফল ফুটবলারদের তালিকা দেয়া হলো। তবে এখানে বলা ভালো প্রতিটি ফুটবলারদের এগিয়ে আসার পেছনে তাদের স্থানীয় প্রশিক্ষক, অভিভাবকসহ অনেকের অবদান রয়েছে। আমি বার বার লিখছি এ প্রজন্মের প্রতিটি ভালো ফুটবলার উন্নয়নের পেছনে সকলের অবদান রয়েছে। আমি ফুটবল, ফুটবলার, কারিগর, একাডেমীর প্রতিষ্ঠাতা সকলকে শ্রদ্ধা করি। পাইওনিয়ার থেকে প্রতিটি ডিভিশনের ফুটবলার কুড়িগ্রাম থেকে বিভিন্ন জেলায় সংগ্রহের সময়  নোমী নোমান, স্থানীয় প্রশিক্ষক, সংগঠক একত্রিত হয়ে কাজ করেছেন। আমি একজন অভিভাবক হিসেবে গোটা বাংলাদেশের তৃণমূলের কারিগরদের শ্রদ্ধা নিবেদন করছি। আপনারা জানেন ভূরুঙ্গামারীর গনেশ দাদার ফুটবল একাডেমী ভুরুঙ্গামারী ফুটবল একাডেমী। অনেক স্বনামধন্য ফুটবলার উঠে এসেছে সেখান থেকে। ব্রাজিল থেকে খেলে আসা ওমর ফারুক মিঠু, জাতীয় দলের মেহেদী মিঠু ছাড়াও ভালো ভালো ফুটবলার রয়েছে তার। রায়গঞ্জের উচ্ছ্বাস, হৃদয় ছাড়াও বেশ কিছু ফুটবলার রয়েছে সেখানে। ভিতরবন্দের জাকির, রাব্বানী বাবু ছাড়াও সেখানে ভালো ফুটবলার রয়েছে। চিলমারীর মুগ্ধ, নীরব উল্লেখিত ফুটবলারদের মতো ঢাকায় খেলেছে। নাগেশ্বরীর সজিব, সালমান, মোস্তাকিম, রবি, মুরাদ, রবি জুনিয়র ঢাকায় খেলছে। কুড়িগ্রামের সদরের রাতুল, আকাশ, আলিফ, সাব্বির, নাহিদ, আনন্দ, সোহাগ, হাসান, রাব্বি, ফেরদৌস, পাপ্পু, আনহু, রাফি, হিমেল, খাইরুল, আরিফ, রোমেল, দূর্জয়, আহসান, লিটন সহ অনেকেই ঢাকায় খেলছে। ভূরুঙ্গামারীর সোনাহাটের জুবায়ের, মিলন ঢাকায় খেলছে। এ ছাড়া ঢাকা এফ সি উত্তর বঙ্গ, জারা গ্রীন ভয়েস কিশোর বাংলায় কুড়িগ্রাম ছাড়াও বিভিন্ন জেলার ছেলেরা খেলছে। বিভিন্ন জেলার, উপজেলার ফুটবলারদের লাইজু কিডস ফুটবল একাডেমীর মাধ্যমে স্থানীয় ভাবে আশিক, বিদ্যুত সহ অনেকেই দেখাশোনা করছেন। তবে ফুটবলারদের অভিভাবক ও কনস্যালটেন্ট হিসেবে নোমী নোমান কাজ করছেন। একজন গ্রামীণ ফুটবল বিপ্লবী হিসেবে গোটা বাংলাদেশের তৃণমূলের কারিগরদের ও ফুটবলারদের সাথে সেতু বন্ধনের কাজটি করার চেষ্টা করছি। সবশেষে আবেদন জানাবো সকলের প্রতি কোনো পুরুষ্কার আমার দরকার নেই, ব্যাক্তিগত ভাবে আমি ক্ষতিগ্রস্ত হলেও আমাকে ব্যাক্তিগত সহযোগিতার দরকার নেই। কিন্তু যে মানুষগুলো আমার মতো ভিক্ষা করে নিজেদের সব কিছু শেষ করে তৃনমুলের সুবিধাবঞ্চিত ফুটবলারদের এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে তাদের মাসিক, ত্রৈমাসিক, বাৎসরিক ভাবে সহযোগিতা করুন। কিন্তু যে মানুষগুলো আমার মতো ভিক্ষা করে নিজেদের সব কিছু শেষ করে তৃনমুলের সুবিধাবঞ্চিত ফুটবলারদের এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে তাদের মাসিক, ত্রৈমাসিক, বাৎসরিক ভাবে সহযোগিতা করুন। তবেই মাদক নিরসন হবে। প্রতিটি পরিবার থেকে শিশু -কিশোররা মাঠে আসবে। নেশা, ফেসবুক বা অন্য খারাপ কাজগুলো থেকে বাচ্চারা নিজেদের সড়িয়ে ফেলতে পারবে। সামাজিক, রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক নীতিনির্ধারকদের ঐ বিষয়ে এগিয়ে আসার জন্য অনুরোধ করছি। জালাল হোসেন লাইজু বর্তমানে সভাপতি ক্রীড়া লেখক সমিতি কুড়িগ্রাম,  সভাপতি ক্রীড়া জগত পাঠক ফোরাম ঢাকা জেলা, প্রতিষ্ঠাতা লাইজু কিডস ফুটবল একাডেমী, সভাপতি এফসি উত্তর বঙ্গ। সাধারণ সম্পাদক, জারা গ্রীন ভয়েস কিশোর বাংলা ক্লাব, বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন সংগঠন প্রতিষ্ঠা করা হয় বাংলাদেশ ফুটবল উন্নয়ন সমিতি, শেখ কামাল ফুটবল একাডেমী, সীমান্ত কফি হাউজ ফুটবল একাডেমী, মুজিব পাড়া ফুটবল ক্লাব, লাইজু টেবিল টেনিস সংস্থা। গ্রীন ভয়েসের প্রধান সমন্বয়ক আলমগীর কবিরকে নিয়ে জারা গ্রীন ভয়েস কিশোর বাংলা ক্লাব, প্রখ্যাত ফুটবলার কাজী আনোয়ারকে নিয়ে শেখ কামাল ফুটবল একাডেমী, প্রখ্যাত ফুটবলার কোহিনুর রহমানের নাম অনুসারে কাঁঠালবাড়ীতে ফারুককে নিয়ে কোহিনুর ফুটবল একাডেমী ছাড়াও নিজ উপজেলা ও বিভিন্ন জেলায় লাইজু কিডস ফুটবল একাডেমী গঠন করা হয়। ইমরুলস গোল, হুইসেল বাজছে ফুটবল জাগছে,ঘাসে ঘাসে ফুটবল, একটি বল একটি গ্রাম ফুটবল নগরী কুড়িগ্রাম এমন অনেক শ্লোগান ও দর্শনের মাধ্যমে সুবিধাবঞ্চিত ফুটবলারদের নিয়ে সকলের সহযোগীতায় এগিয়ে চলছি। লাইজু কিডস ফুটবল একাডেমী নিয়ে জনাব রেদওয়ানুল হক দুলাল সেক্রেটারি কুড়িগ্রাম জেলা ক্রীড়া সংস্থা ও আশিকুর রহমান সহ অনেকেই সহযোগিতার মনোভাব নিয়ে কাজ করেন।ঢাকায় লিটিল, ব্রাদার্স ইউনিয়ন, ওয়ারী ক্লাবের কর্মকর্তা আমের খান ভাই, আমিন খান ভাই, মহিদুর মিরাজ সহ অনেকেই আমাদের পাশে সবসময় থাকেন। বসুন্ধরা কিংস সভাপতি ইমরুল হাসান সর্বদা খোঁজ খবর রাখেন।এভাবে সমাজের সকলের প্রচেষ্টার মধ্যদিয়ে  হাফিজ ভাই এর মতো বেশ কিছু ভালো মানুষের ছোঁয়ায় এগিয়ে যাচ্ছি। সামাজিক, রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের আরো এগিয়ে আসা উচিত। হাজী নজরুল ইসলাম, হাজী জামান আহমেদ কাজল আট নং ওয়ার্ড কৃষ্ণপুর ডাকুয়া পাড়ায় ফুটবলের জমিদার বাড়ি তৈরি করে দেন। মহাপরিচালক হিসেবে আমি রয়েছি। ভবিষ্যত পরিকল্পনা অনুযায়ী সেখানে মাঠ করার সম্ভাবনা রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী, সংসদ, ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের শুভ দৃষ্টি কামনা করছি।
জালাল হোসেন লাইজু
সভাপতি ক্রীড়া লেখক সমিতি
কুড়িগ্রাম।

Side banner