ঢাকায় জুলাই আগস্ট স্বৈরাচার সরকার বিরোধী ছাত্র জনতার আন্দোলনে গোপালগঞ্জে আহত নিহতদের স্মরণে স্মরণ সভায় অনুদান দিয়েছে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ কামরুজ্জামান। আন্দোলনে জেলায় ৭ জন নিহত ও ১৮ জন আহত পরিবারকে আর্থিক অনুদান দেওয়া হয়।
আজ বুধবার সকালে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ কামরুজ্জামান এর সভাপতিত্বে উপজেলা হল রুমে
নিহত ও আহত পরিবারদের এ আর্থিক অনুদান দেওয়া হয়। বক্তব্য রাখেন পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান, সদর হাসপাতালের ডিডি জীবিতেশ বিশ্বাস, বঙ্গবন্ধু কলেজের অধ্যক্ষ ওহিদ আলম লস্কর, সিভিল সার্জন মাসুদ রানা।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক গোলাম কবির, সরকারি জিপি, পিপি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মহসিন উদ্দিন, প্রেস ক্লাব গোপালগঞ্জের সভাপতি মোঃ জুবায়ের হোসেন, যমুনা টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতার গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি মো. মোজাম্মেল হোসেন মুন্না, গোপালগঞ্জ মফম্ফল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি এজেড আমিনুজ্জান রিপন সহ বিভিন্ন স্থরেরর কর্মকর্তা বৃন্দ।
বক্তারা জুলাই আগস্ট স্মরণ সভায় স্বরন করে নিহতদের আত্মার মাগফিরাত কামনায় ও আহতদের সুস্থতা কামনায় দোয়া মোনাজাত করা হয়।
ছাত্রজনতার গণঅভ্যুত্থানে গোপালগঞ্জ জেলার নিহতরা হলেন, শহিদ জিল্লুর শেখ, পিতা হাসান শেখ, শহিদ মোজাহিত মল্লিক, পিতা- সাহাবুদ্দিন মল্লিক, শহিদ আরাফাত মূন্সী, পিতা-স্বপন মূন্সী, ছাবিদ হোসেন পিতা মো. মাহামুদ হোসেন, মোঃ মঈনুল ইসলাম মাতা-মাহাফুজা বেগম, বাবু মোল্লা,পিতা-মৃত ফারুক, রথিন বিশ্বাস, দানিয়াল বিশ্বাস, ছাত্র জনতার গণ অভ্যুত্থানে গোপালগঞ্জ জেলার আহতের মধ্যে ছিলেন,কিবরিয়া, পিতা-কামাল হোসেন, জাপুল, পিতা মৃত হারুন, ইয়াছিন শেখ, পিতা- ইলিয়াস শেখ, নাজিরুল ইসলাম, পিতা-জাহিদুল মুন্সী, শাখায়েত শেখ, পিতা- ওহিদ শেখ, বাবু মিয়া ,পিতা মৃত তোতা মিয়া, রোহিত মিয়া(শিশু), পিতা-বাবু মিয়া ,মো:, রাজু তালুকদার, পিতা- হাসান তালুকদার, জিহাদুল, চাচা- মিন্টু খান, মধুসুধন গোলদার, রাধন গোলদার, রিমন মোল্লা, মাতা- সেলিনা বেগম, ভিুমিকা সরকার,পিতা- বিবেকানন্দ সরকার, ফরিদুল ইসলাম, হামিম বিশ্বাস, পিতা-লুৎফর রহমান, ইদ্রিস আলী,কাজল মিয়া সহ আরো একজন যার বাড়ী ঝিনাইদহ বলে জানা যায়।
আপনার মতামত লিখুন :